Funny stories in Bengali.
A very simple interview Bengali funny story.
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে দিতে হয়রান এক যুবক। যুবকটি বুঝতে পারে আগে থেকেই সবকিছু ঠিকঠাক করা আছে। লোক দেখানো ইন্টারভিউ হয়।
শেষ পর্যন্ত যুবকটি একটি কোম্পানীতে কাজের সুযোগ দেখে অ্যাপ্লাই করলো যদিও সবাই বলে এখানে চাকরি পাওয়া নাকি সহজ নয় কারণ এদের সিলেকশন পদ্ধতি খুবই জটিল।
যুবকটি ঠিক করলো এখানেই চেষ্টা করা যাক এবং অ্যাপ্লাই করে দিল।
ইন্টারভিউয়ের জন্য চিঠি পাওয়ার পর নির্দিষ্ট দিনে যুবকটি ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার পর যুবকটি অপেক্ষারত অবস্থায় দেখতে পেল বেশীরভাগই একের পর এক মাথা নীচু করে বাইরে বেরিয়ে আসছে। কয়েকজন তো বলেও গেল এখানে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করে লাভ নেই।
এরপর যুবকটির ডাক পড়ল এবং শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব
প্রশ্নঃ কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না। এটা কিভাবে সম্ভব।
উত্তরঃ কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্রশ্নঃ একটা দেওয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি দশ ঘণ্টা লেগেছিল, তাহলে ঐ দেওয়ালটি বানাতে চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উত্তরঃ কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেওয়ালটি বানানো হয়ে গেছে।
প্রশ্নঃ আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলালেবু থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলালেবু; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উত্তরঃ বিশাল বড় হাত।
প্রশ্নঃ একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
উত্তরঃ কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!
প্রশ্নঃ নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?
উত্তরঃ যা হওয়ার তাই হবে, পাথরটি ভিজে যাবে এবং ডুবে যাবে টুপ করে।
প্রশ্নঃ কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?
উত্তরঃ আপেলের বাকি অর্ধেকটি।
প্রশ্নঃ ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উত্তরঃ ডিনার।
প্রশ্নঃ বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ.: লিকুইড।
প্রথম ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল যুবকটি। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব।
প্রশ্নকর্তা বললেন, ‘আপনাকে আমি দশটি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’ যুবকটি কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।’ প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এবার বলুন, ‘কোনটা প্রথমে কোনটা আসে, দিন না রাত?’
যুবকটির বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার। এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা। এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’
‘কীভাবে?’ প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন।
‘দুঃখিত, স্যার, আপনি একটি কঠিন প্রশ্ন করবেন বলেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করার কথা ছিল না!’
চাকরি পাকা হয়ে গেল যুবকটির!
A very simple interview Bengali funny story.
Interview |
শেষ পর্যন্ত যুবকটি একটি কোম্পানীতে কাজের সুযোগ দেখে অ্যাপ্লাই করলো যদিও সবাই বলে এখানে চাকরি পাওয়া নাকি সহজ নয় কারণ এদের সিলেকশন পদ্ধতি খুবই জটিল।
যুবকটি ঠিক করলো এখানেই চেষ্টা করা যাক এবং অ্যাপ্লাই করে দিল।
ইন্টারভিউয়ের জন্য চিঠি পাওয়ার পর নির্দিষ্ট দিনে যুবকটি ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার পর যুবকটি অপেক্ষারত অবস্থায় দেখতে পেল বেশীরভাগই একের পর এক মাথা নীচু করে বাইরে বেরিয়ে আসছে। কয়েকজন তো বলেও গেল এখানে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করে লাভ নেই।
এরপর যুবকটির ডাক পড়ল এবং শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব
প্রশ্নঃ কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না। এটা কিভাবে সম্ভব।
উত্তরঃ কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্রশ্নঃ একটা দেওয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি দশ ঘণ্টা লেগেছিল, তাহলে ঐ দেওয়ালটি বানাতে চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উত্তরঃ কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেওয়ালটি বানানো হয়ে গেছে।
প্রশ্নঃ আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলালেবু থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলালেবু; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উত্তরঃ বিশাল বড় হাত।
প্রশ্নঃ একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
উত্তরঃ কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!
প্রশ্নঃ নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?
উত্তরঃ যা হওয়ার তাই হবে, পাথরটি ভিজে যাবে এবং ডুবে যাবে টুপ করে।
প্রশ্নঃ কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?
উত্তরঃ আপেলের বাকি অর্ধেকটি।
প্রশ্নঃ ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উত্তরঃ ডিনার।
প্রশ্নঃ বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ.: লিকুইড।
প্রথম ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল যুবকটি। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব।
প্রশ্নকর্তা বললেন, ‘আপনাকে আমি দশটি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’ যুবকটি কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।’ প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এবার বলুন, ‘কোনটা প্রথমে কোনটা আসে, দিন না রাত?’
যুবকটির বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার। এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা। এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’
‘কীভাবে?’ প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন।
‘দুঃখিত, স্যার, আপনি একটি কঠিন প্রশ্ন করবেন বলেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করার কথা ছিল না!’
চাকরি পাকা হয়ে গেল যুবকটির!